Jump to ratings and reviews
Rate this book

The Rape of Bangladesh

Rate this book

176 pages, Hardcover

Published May 1, 1971

About the author

Anthony Mascarenhas

4 books32 followers
Neville Anthony Mascarenhas (10 July 1928 – 3 December 1986) was a Pakistani journalist and author. His works include exposés on the brutality of Pakistan's military during the 1971 independence movement of Bangladesh, The Rape of Bangladesh (1972) and Bangladesh: A Legacy of Blood (1986).

Mascarenhas was born into a Goan Catholic family in Belgaum, and educated in Karachi.He and his wife Yvonne Mascarenhas together had five children. He died in 1986.


Mascarenhas was a journalist who was the assistant editor at The Morning News (Karachi).[3] After collecting information on the atrocities committed in Bangladesh, he realised he could not publish the story in Pakistan and contacted Harold Evans of The Sunday Times. Before the publication of his report in 1971, he moved his family to Britain.[4] Thereafter, he worked for 14 years with The Sunday Times. Afterwards, he was a freelance writer.

In 1972, he won Granada's Gerald Barry Award ('What The Papers Say') and the International Publishing Company's Special Award for reporting on the human rights violations committed during the Bangladesh Liberation War.[5] His article "Genocide" in The Sunday Times on 13 June 1971 is credited with having "exposed for the first time the scale of the Pakistan army's brutal campaign to suppress its breakaway eastern province".

The BBC writes: "There is little doubt that Mascarenhas' reportage played its part in ending the war. It helped turn world opinion against Pakistan and encouraged India to play a decisive role." Indian Prime Minister Indira Gandhi stating that Mascarenhas' article led her "to prepare the ground for India's armed intervention".

The Bangladeshi government honoured Mascarenhas's contribution to the nation during the 1971 liberation war by preparing an official list of names.

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
90 (32%)
4 stars
121 (44%)
3 stars
49 (17%)
2 stars
6 (2%)
1 star
7 (2%)
Displaying 1 - 30 of 32 reviews
Profile Image for Nayeem Reza.
6 reviews1 follower
June 24, 2017
অ্যান্থনি মাসকারেনহাস তৎকালীন('৬১-'৭১) 'দি মর্নিং নিউজ' এর চিফ রিপোর্টার ছিলেন। তার এই বইটিতে মূলত তিনি '৭১ এর জুন মাসের দিকে ইংল্যান্ডে পালিয়ে গিয়ে 'সানডে টাইমস' পত্রিকায় যে রিপোর্টগুলো প্রকাশ করেছিলেন তারই একাংশ তুলে ধরেছেন। এখানে '৬৯ এর ২৬ মার্চে ইয়াহিয়া খানের গদিতে বসা থেকে শুরু করে '৭১ এর এপ্রিল পর্যন্ত এই সময়কালটিকেই তুলে ধরা হয়েছে।

'৬৯ এ গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আইয়ুব খানের পতনের পর ইয়াহিয়া খান সেনাপ্রধান আসনে বসে দেশের রাজনীতিকে নিয়ে যে সূক্ষ্ম গুটিবাজিগুলো করেছিলেন তার একটা হাই লেভেল ভিউ আমরা এখানে দেখতে পাই। বাংলাদেশ (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) এর জনমানুষকে অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক দিক দিয়ে কিভাবে নতজানু করে রেখেছিলো পাকিস্তানি শাসকচক্র তার বেশ স্পষ্ট বর্ণনা রয়েছে এখানে। '৭০ এর নির্বাচন পূর্ব সময়ে ইয়াহিয়া খানের টালবাহানা আর নির্বাচনে আওয়ামীলীগের বিশাল জয়ের পর থেকে পিপিপি'র প্রধান ভূট্টো সাহেবকে নিয়ে ইয়াহিয়া খান এসেম্বলি হওয়া-না হওয়া, ক্ষমতা হস্তান্তর, আওয়ামী লীগ এর ৬-দফার প্রেক্ষিতে পাকিস্তানের সংবিধান তৈরী করা নিয়ে যে প্রহসন করেছিলেন তা বেশ গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন বইটিতে। সেই সময়ে বঙ্গবন্ধুর বিভিন্ন পদক্ষেপকেও এখানে বিশ্লেষণ করেছেন লেখক, এছাড়াও তিনি যুদ্ধকালীন সময়ে পত্রপত্রিকা ও সংবাদ মাধ্যম গুলোকে চাপ দিয়ে বিশ্ববাসীর কাছে যে প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হয়েছিলো তা বেশ বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করেছেন।
Profile Image for Sanowar Hossain.
260 reviews14 followers
October 31, 2022
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর প্রায় নিশ্চিত হয়ে যায় ভারত-পাকিস্তানের স্বাধীনতা। তবে এককভাবে একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় নানাবিধ সমস্যা সামনে এসে দাঁড়িয়েছিল। মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর দ্বি-জাতি তত্ত্বের মাধ্যমে ভারত পাকিস্তানের বিভক্তি হয় এবং লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে পাকিস্তান রাষ্ট্রের কাঠামো তৈরি হয়। লাহোর প্রস্তাব উত্থাপনকারী ছিলেন একজন বাঙালি। আর সেই প্রস্তাবের কারণে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হলেন কিনা বাঙালিরা? লাহোর প্রস্তাবে পাকিস্তানের সকল States এর স্বায়ত্তশাসনের কথা বলা হয়েছিল কিন্তু জিন্নাহ সাহেব তাঁর হীন উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য States হতে S বাদ দিয়ে পাকিস্তানকে এক ইউনিট রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন এবং পূর্ব বাংলাকে পশ্চিম পাকিস্তানের উপনিবেশ হিসেবে শাসন শুরু করেন।


ভারতীয়রা '৪৭ এ স্বাধীন হলেও পূর্ব বাংলার মানুষ ছিল পরাধীন। সকল ক্ষেত্রে ছিল বৈষম্য। পশ্চিমাদের কলকাঠিতে কোনো সরকার প্রধানই বেশিদিন ক্ষমতায় থাকতে পারেন নি। এমনকি নির্বাচিত যুক্তফ্রন্ট সরকারও। ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খানের সামরিক শাসন জারি এবং ১৯৬৯ সালে আরেক স্বৈরশাসক ইয়াহিয়া খানের ক্ষমতা দখল। নানা বঞ্চনার শিকার হয়ে, আন্দোলন করে অবশেষে বাঙালি নির্বাচন আদায় করে নেয়।

১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচন আমাদের স্বাধীনতার পথ প্রশস্ত করে। পূর্ব পাকিস্তানে আওয়ামিলীগ ও পশ্চিম পাকিস্তানে পিপলস পার্টির সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করে দেয় যে শুধু '৪৭ এর দেশভাগের খাতিরে দুই পাকিস্তান একত্রিত হয��ে আছে। পূর্ব পাকিস্তানে আওয়ামিলীগ নির্বাচিত হলেও পশ্চিমারা ক্ষমতা হস্তান্তরের নানা টালবাহানা শুরু করে এবং ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ তাদের বর্বরোচিত আক্রমণ 'অপারেশন সার্চলাইট' পরিচালনা করে।

বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি, ত্রিশ লক্ষ মানুষের মৃত্যু, দুই লক্ষ নারীর সম্রম হরণ, এক কোটি মানুষের ভারতে আশ্রয় ও মুক্তিযোদ্ধাদের বলিদানের মাধ্যমে ২৪ বছর আগের ভুলকে শুধরে নিয়ে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।


বইটিতে উঠে এসেছে স্বাধীনতা পূর্ববর্তী সময়কালের রাজনৈতিক ঘটনাবলির বিশ্লেষণ। সাংবাদিক হওয়ার খাতিরে লেখক অনেকের সাথে কথা বলেছেন। পাকিস্তান সরকার 'পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে' বললেও নিজ চোখে পাকিস্তানি বাহিনীর হিংস্রতা দেখার পর সেই সম্পর্কে লিখেছেন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে। যুদ্ধের সময়ে যে পাকিস্তান সরকারের মিথ্যা প্রচারণা ছিল সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেছেন লেখক। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ও তার প্রেক্ষাপট নিয়ে জানার জন্য ভালো একটি বই। হ্যাপি রিডিং।
Profile Image for Esha.
173 reviews49 followers
September 21, 2020
Informative but nicely narrated. The descriptions must have been very helpful for the world to understand our situation at that time.
Profile Image for Mosharaf Hossain.
128 reviews81 followers
November 26, 2017
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে দলিলভিত্তিক এবং বিশ্লেষনমূলক বই, 'দ্যা রেইপ অব বাংলাদেশ।' তৎকালীন 'দি মর্নিং নিউজ' এর সাংবাদিক অ্যান্থনি ম্যাসকারেন্হাস আরো অনেক সাংবাদিকের সাথে ১৯৭১ সালের ১৪ই এপ্রিল পশ্চিম পাকিস্তান সরকারের মেহমান হয়ে পূর্ব পাকিস্তানে আসেন, 'এখানকার কথিত স্বাভাবিক অবস্থা তুল ধরতে।'

কিন্তু যুদ্ধের ভয়াবহতা তাকে রীতিমত স্তম্ভিত করে। এরপর মে মাসের মাঝামাঝি তিনি পালিয়ে চলে যান জার্মানিতে এবং 'সানডে টাইমসে' বেশ কয়েক কিস্তিতে প্রকাশ করেন যুদ্ধের নৃশংসতা। ঐ সকল খবরের অনুসিদ্ধান্তই হল দ্য রেইপ অব বাংলাদেশ গ্রন্থটি।

১৪ টি অধ্যায়ে বিভক্ত বইটিতে লেখক প্রথম দিকে তুলে ধরেছেন ২৫ মার্চের প্রেক্ষাপট,তিনি খোঁজার চেষ্টা করেছেন পাকিস্তানের পতনের কারণ। লেখক বলেন, "পাকিস্তান সত্যিকারের অর্থে একটি আদর্শিক ভিত্তি রয়েছে কিন্তু আদর্শিক রাষ্ট্র হিসেবে যা সাধারণতঃ বলা হয়ে তা হয়ে ওঠেনি।"

গোয়েবল্সের পুনরাবির্ভাব' অধ্যায়ে পাকিস্তানি তথ্যমন্ত্রণালয়ের নির্লজ্জ অপপ্রচার ও পশ্চিম পাকিস্তানের জনগণের নিষ্ক্রিয় দর্শক ভূমিকার
কড়া সমালোচনা করেছেন লেখক। বিশেষ করে গুজব ছড়িয়ে বাঙ্গালী এবং অবাঙ্গালীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়া সংঘর্ষ পরিস্থিতি আরো ঘোলাটে করেছে বলে মত দেন লেখক।

৭ই মার্চ ভাষণের ক্ষনকে বর্ণনা করতে গিয়ে লেখক বলেন, "সেনাদলের উপস্থিতির নিদর্শন একটি মাত্র সবুজ পিঙ্গল বর্ণের হেলিকপ্টার, যা গাছের উপর দিয়ে অবিরামভাবে উড়ছিল। সেনাবাহিনীর ঐরুপ উপস্থিতিতে কিছু লোককে বিচলিত করতে পারে এই আশায় হেলিকপ্টারটি উড়লেও জনগনকে মোটেই বিচলিত হতে দেখা যায়নি।"

'আশি লাখ লোক কেন মারা যাবে' শিরোনামের অধ্যায়ে- সত্তরের নভেম্বর হতে একাত্তরের ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে দুটি বিরাট বিপর্যয়- ঘূর্ণিঝড়-জ্বলোচ্ছ্বাস, এবং পাকবাহিনীর গণহত্যায় নিহতের প্রকৃত সংখ্যার প্রাচুর্য ও ব্যাপক প্রাণহানিতে মৃত্যুপুরীতে পরিণত হওয়া পূর্ব পাকিস্তানের দুর্দশার চিত্র ফুটে উঠেছে।

কিন্তু এতকিছুর পরেও বইটিতে ইতিহাসের গভীরতার ছাপ ছিল চোখে পড়ার মত কম। হয়ত লেখক সময় কম পেয়েছেন, অন্যদিকে লেখক ভালোভাবে বিশ্লেষনেও মনোযোগ দেয়নি। তবে এটা সত্যি দলিল হিসেবে এই বই বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

Profile Image for Opu Hossain.
157 reviews24 followers
January 24, 2022
সাধারণত বহুল পরিচিত মুক্তিযুদ���ধের বই গুলোতে সম্মুখ ঘটনা গুলো প্রাধান্য দেয়া হয়ে থাকে, পর্দার আড়ালে রাজনৈতিক কলকাঠি নারা ব্যাক্তিদের কার্যকলাপ তাই অনেক ক্ষেত্রেই গৌণ হয়ে পরে যদিও এদের কারনেই প্রধানত আমাদের মুক্তিযুদ্ধে ২৫শে মার্চের মত বর্বর ইতিহাস রচিত করা হয়েছে, সংঘটিত হয়েছে বাংলা ধ্বংসের এক ইতিহাস। স্বাধিনতাকামি তরুন সৈনিকেরা সেই বর্বর ইতিহাসকে চিরস্থায়ী হতে দেয়নি। ফলস্বরূপ ১৯৭১, বাংলাদেশ নামে এক স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম। কিন্তু পর্দার আড়ালে কারা ছিল এই নাটের গুরুরা, ক্ষমতালোভী কাদের আঙ্গুলের ইশারা বাংলায় বয়ে এনেছিল রক্তাক্র প্রান্তর? বঙ্গবন্ধু সহ আর কাদেরই বা অবদান ছিল এই চক্রান্ত নস্যাৎ করে দেয়ার। লেখক অ্যান্থনি মাসকারেনহাস এই উত্তর খুঁজেছেন তার "দ্যা রেইপ অব বাংলাদেশ" বইতে। একজন ব্রিটিশ নাগরিক, সাংবাদিক হিসেবে জীবনের এক দীর্ঘ সময় পাকিস্তানে অবস্থান করেও বাংলার মুক্তির ইতিহাসকে তিনি তুলে আনতে ভুলে যাননি, বাংলার বিভিন্ন প্রান্তর ঘুরে তাই উঠে এসেছে তার সেই কাহিনী যেখানে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের ইয়াহিয়া খান, ভূট্টো সহ তাদের অনুসারী এবং তাদের সামরিক বাহিনী রচিত করেছে এই বাংলায়। উঠে এসেছে বাংলার তরুন সেনাদের প্রতিরোধ সেই সাথে ইতিহাসের পাতায় বিলীন হয়ে যাওয়া হাজারো নিরীহ মানুষের গল্প, প্রায় ১ কুটি উদ্বাস্তু মানুষ দিশেহারা হয়ে অনাহারে, নির্ঘুম রাত পারি দিয়ে দেশ ত্যাগী হওয়া। বাংলায় যখন এই অবস্থা চলছিল পশ্চিম পাকিস্থানের সাধারন জনগন তার টেরই পায়নি, এতটাই সেন্সর এবং করাকরি আরোপ করা হয়েছিল তাদের সংবাদ মাধ্যমে। লেখক অ্যান্থনি সকল সংবাদ ব্রিটিশ পত্রিকা 'সানডে টাইমস' এর মাধ্যমে ছড়িয়ে দিলেন, বিশ্ব সজাগ হয়ে উঠল, যখন রচিত হচ্ছিল এক নতুন ইতিহাস, বাংলাদেশের ইতিহাস।


Profile Image for sawaaiiq .
153 reviews21 followers
October 14, 2022
Mascarenhas was a journalist from West Pakistan of the Christian faith. Sent on a journalistic expedition, serving to account the life in the East Bengal on the other side, he discovers that things aren't what they seemed on the greener grassed side of the then nation of Pakistan. The two sides were separated by Indian land and hailed from what seemed like two totally different cultures, though they shared a common faith. The common faith that bound them together, where allies like Sheikh Mujibur Rahman had placed their support in alongside the Muslim League who argued that Hindus and Muslims should have a different state, separate from India where Hinduism reigns as a majority. However, two decades later, the military power and financial gain was on one side of the nation. East Pakistan was significantly more impoverished than its counterpart, though the common people in the West side were not living in luxury either.

Mascarenhas was courageous. The others sent with him on this journalism mission had stayed silent on what they had seen, but he chose action, maybe bound by a friendship to leaders on both side or due to the oppression he'd seen. He flees to London and sells the story to the Sunday Times, until then the world had no idea what was happening. He published this account later in 1971, showing that there will be no silence on a genocide that was being covered up. Conservative accounts suggest a million had died at the least, considering the country's population, it's probably true that that many or more died. 8 million had to flee to the very India they parted from in 1947 (that partition was probably a mistake after considering what transpired later..but that's me going off on a tangent).

All in all, a very interesting and well written book. Not about statistics or numbers, but about the political drama, the prelude to war, shortly the war itself, and the possible aftermath of a newly founded and independent state. It must be noted, however, that even though Bengalis were unhappy with treatment from Punjabi-led Pakistan, they weren't alone (Sindhis, Baluchis, and Pathans felt suppressed too) and they did not seek independence until war was silently declared on them by President Yahya Khan, who felt too warm in his seat of power to abdicate to the newly elected Prime Minister of the "unified" nation of Pakistan. The BBC and Indhira Ghandi credited the author for changing the world view on a heavily censored mass muder project, Ghandi said she sent support due to the account itself. Ironically, the very state Muslims fought to separate from had come to the aid of the people. It stopped two groups of Muslims from killing each other, unfortunately Muslims did (and still do) not know better than to shed blood for power.

"To those living in the sub-continent this spectacle is a mockery of the whole concept of Pakistan. The founding premise is shattered, so also the Pakistan ideology. Islam cannot countenance the practice of Muslims brutalizing and annihilating other Muslims within the land intended as a haven for the religion. Nothing can stop the 75,000,000 Bengalis from going their separate way."
28 reviews1 follower
March 15, 2023
লেখকের রাজনীতি নিরপেক্ষ বর্ণনা সত্যিই প্রশংসনীয়, সাথে বাংলাদেশের মানুষের দৃষ্টিকোণ থেকে ৭১ সালে পশ্চিম পাকিস্তানের কূটকৌশল এবং এর প্রভাবের বিস্তারিত বর্ণনা নতুন করে ভাবাবে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ও এর সাথে জড়িত ব্যক্তিদের তৎপরতা নিয়ে।

বইটি অনেকদিন ধরে reading list এ ছিল।
আশা করি মুক্তিযুদ্ধ এবং বাংলাদেশের ইতিহাস নিয়ে আগ্রহী ব্যক্তিদের চিন্তার রসদ জোগাবে এই বই।

Happy Reading!💐
Profile Image for Ashikur Rahman.
13 reviews25 followers
June 11, 2018
“পূর্ব বাংলায় স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে এসেছে এ বিষয়ে সংবাদ প্রচার করা ছিল আমাদের কাজ বা এ্যাসাইনমেন্ট”। ‘দ্য রেইপ অব বাংলাদেশ’ গ্রন্থের রচয়িতা অ্যান্থনী ম্যাসকারেনহাস তাঁর এই উক্তির মাধ্যমে তুলে ধরেন পূর্ব পাকিস্তানে তাঁর আগমনের উদ্দেশ্য। ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ রাত থেকে পাক বাহিনী যে নারকীয় গণহত্যাকান্ড পরিচালনা করে তা বিশ্ববাসীর কাছে ধামা চাপা দেয়ার জন্য অ্যান্থনী ম্যাসকারেনহাস সহ কয়েক জন সাংবাদিক ও আলোক চিত্রশিল্পীকে পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকরা পূর্ব পাকিস্তানে পাঠায়। যেন তারা মিডিয়ায় প্রচার করে যে পূর্ব পাকিস্তানে স্বাভাবিক অবস্থা বিরাজমান।

“পূর্ব বাংলায় আমি যা দেখেছি, হিটলার বা নাৎসীদের অমানবিক অত্যাচারের কথা যা পড়েছি, তার চেয়েও ভয়াবহ মনে হয়েছে”। পূর্ব বাংলায় পৌছার পর লেখক যা দেখলেন, তাতে তিনি শিউরে ওঠেন। নিরীহ বাঙালির উপর এ কেমন অত্যাচার! তিনি তাৎক্ষনিক মত পরিবর্তন করেন। মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহে তিনি লন্ডনে পৌঁছান এবং ‘সানডে টাইমস’ এর কাছে বাঙালিদের উপর পাক বাহিনীর বর্বরতার খবর জমা দেন। ১৩ জুন ১৯৭১ তারিখে ‘সানডে টাইমস’ পাকিস্তানের গণহত্যার সকল ঘটনা বিশ্ববাসীর কাছে প্রকাশ করে। বিশ্ববাসী জানতে পারে পূর্ব পাকিস্তানেরর নির্মম পরিহাসের কথা।

১.পাকিস্তানে দুর্বিপাকের পূর্বরঙ্গ : এ অধ্যায়ে লেখক ২৫ শে মার্চ ১৯৭১ রোজ বৃহস্পতিবারের ঢাকা বিমান বন্দরের চিত্র তুলে ধরেছেন। আগা মোহাম্মদ ইয়াহিয়া খান দশ দিন পূর্বে ফুরফুরে মেজাজে ঢাকায় এসেছিলেন আলোচনা করে সমঝোতায় পৌঁছাতে। কিন্তু তিনি হতাশা নিয়ে পশ্চিম পাকিস্তানে ফিরে যান। লেখক এখানে একটা বিষয় স্পট করেছেন যে, ইয়াহিয়া মুখে আলোচনার কথা বললেও অন্তরে তার অন্য কিছু ছিল। পূর্ব পাকিস্তানে এসে তিনি ২৫ শে মার্চ রাতের নীল নকশা তৈরি করেন। আর তার দায়িত্ব টিক্কা খানকে দিয়ে তিনি করাচিতে পাড়ি জমান।

২. পাকিস্তান পতনের কারন গুলোর যৌক্তিকতা : পাকিস্তানের পতন যে যুক্তি সঙ্গত তা লেখক এ অধ্যায়ে আলোকপাত করেছেন। পাকিস্তানের সত্যিকার অর্থে একটি আদর্শিক ভিত্তি থাকলেও, আদর্শিক রাষ্ট্র হিসেবে যা সাধারণত বলা হয়ে থাকে তা ছিল না। একজন মুসলিম কি করে একজন মুসলিমের উপর গুলি করতে পারে, ধর্ষণ করতে পারে, হত্যা করতে পারে?

৩. পাকিস্তানে সংঘর্ষের মূল কারন সমূহ : বাঙালিরা নানাবিধ কারনে পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকদের উপর অসন্তুষ্টি প্রকাশ করে যা ‘৪৭ পর থেকে সৃষ্টি হয়েছে। লেখক এখানে মূলত ৪ টি কারন কে গুরুত্ব দিয়েছেন—

* রাষ্টীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় সম্পূর্ণভাবে বাঙালিদের অস্বিকার করা।
* মাতৃভাষা রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে বহু বছরের অস্বীকৃতি।
* পশ্চিম পাকিস্তানের অবজ্ঞার চোখে বাঙালিদের দেখা।
* অর্থনৈতিক বৈষম্য যা ছিল গলা টিপে ধরার শামিল।

৪. ১৯৭০ এর নির্বাচন–পূর্ব টালবাহানা : সাধারণ নির্বাচন যতই অপ্রিয় হোক তবু তা প্রয়োজনীয় কারনে গিলতে হবে। কিন্তু ওয়াদা মোতাবেক তিনি জনগনের কাছে ক্ষমতা ছেড়ে দেবার কোনো ইচ্ছা পোষণ ক��েন নি। ১৯৬৯ সালে তাঁর প্রশ্ন ছিল জনমনে সংঘাত না হেনে কীভাবে মতলব হাসিল করা যায়। উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য তিনি শাসনতন্ত্র তৈরি করেন। বাঙালিদের মন পাবার জন্য সচিবালায়, পরিকল্পনা কমিশন, সরকারি কর্পোরেশন, দূতাবাস এবং সরকারি বেতার ও টেলিভিশনে বাঙালিদের প্রবেশ ঘটাতে লাগলেন। হটাৎ করেই ১৯৭০, ১২ ই নভেম্বর নেমে আসল প্রলয়ংকারী সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস ও ঘূর্ণাবাত। উপকূলবর্তী এলাকায় যে মরনছোবল আঘাত হানে, যা ছিল সে শতাব্দির সবচেয়ে মারাত্মক প্রাকৃতিক দুর্যোগ।
বিশ্বের সকল দেশ থেকে যখন সাহায্য আসতে লাগলো, তখন পশ্চিম পাকিস্তান থেকে একটি সহানুভূতি সূচক বাণী ও শোনা গেল না। যা নতুন করে বাঙালি অসন্তোষের মাত্রাকে বাড়িয়ে দিল। তখন আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। একজন এক ভোট নীতিতে জাতীয় পরিষদে ৩১৩ টি আসনের মধ্যে পূর্ব বাংলা পায় ১৬৯ টি আসন। যা ছিল শেখ মুজিবের জন্য স্বর্গ থেকে প্রেরিত একটি অমোঘ সুযোগ।

এছাড়াও আরও কিছু গুরুত্বপূূর্ণ কারন লেখক এই বইতে তুলে ধরেছেন, যেমন - দুই দেশের অর্থনৈতিক বৈষম্য, পাকিস্তানি শাসকচক্রের বিশ্বাসঘাতকতা, ১৯৭১ নির্বাচনোত্তর প্রহসন, পাক–সামরিক বাহিনীর অভিযান, গণহত্যা !!!

৫. কেন বাংলাদেশ? এই প্রশ্নের উত্তরেই লেখক স্পষ্ট করে দিয়েছেন, কেন পাকিস্তান ভাগ হলো। ১৯৪৭ সালে লক্ষ করলে দেখব, হিন্দুদের আধিপত্য থেকে মুক্তি পেতে ভারতবর্ষ ভাগ হয়। ‘৪৭ এ দেশ ভাগ হওয়ার ফলে মুসলমানরা হিন্দুদের আধিপত্য থেকে মুক্তি পায় ঠিকই কিন্তু এবার মুসলমানরাই মুসলমানের উপর আধিপত্য বিস্তার করতে থাকে। আধিপত্য থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আবারও প্রয়োজন পড়ে দেশ ভাগের।
Profile Image for A. R. Kanak.
17 reviews2 followers
April 1, 2016
This is a wonderful book written based on the Liberation War of Bangladesh in 1971 and the events behind it. It is not mere a book describing the liberation war rather it looks into its depth. How a political problems created by the then West-Pakistanis later used as a propaganda to run a genocide on the then East-Pakistanis, later Bangladesh, in the name of solving some political crisis. It felt good to get to know some new things and have clear ideas about some controversial things that are often denied to be in existence.......
Profile Image for Shruti G Gulati.
21 reviews1 follower
Read
December 28, 2015
a world event, the world quickly forgot...and the horrors the country still faces, brings back all the things we thought not possible....
Profile Image for Alfie Shuvro .
231 reviews56 followers
May 5, 2016
অনুবাদ যথেষ্ট ভাল হয়েছে । ঊঠে এসেছে রাজনীতির দৃষ্টিকোণ।
Profile Image for Bishu Dey.
82 reviews
March 27, 2024
❝পূর্ববাংলায় আমি যা দেখেছি, হিটলার বা নাৎসীদের অমানবিক অত্যাচারের কথা যা পড়েছি, তার চেয়েও ভয়াবহ মনে হয়েছে।❞


দ্যা রে ই প অব বাংলাদেশ 


বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে প্রথম বইটি প্রকাশিত হয় ১৯৭১ সালের অক্টোবর মাসে। বইটির নাম দ্যা রে ই প অব বাংলাদেশ। বাংলাদেশে হানাদার পাকিস্তানি বাহিনীর রাজনীতি, বিশ্বাসঘাতকতা, সামরিক অভিযান জনিত হত্যা, ধর্ষণ, লুট, অগ্নিসংযোগ, গণহত্যা, আমলাচক্রের নেপথ্যচারিতা, নিষ্পেষণ, শোষণ ও সর্বোপরি পাকিস্তানি পাঞ্জাবী সামরিকচক্রের ব্যাভিচারকেই লেখক এককথায় ‘রে ই প’ শব্দটি দিয়ে অর্থবহ করেছেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঘৃণ্য মানবতারিরোধী কর্মকাণ্ডের উপর রচিত বই “দ্যা রেইপ অব ফ্রান্স"। ”দ্যা রেইপ অব বাংলাদেশ" নামকরণের ক্ষেত্রে লেখক ঐ নামটি থেকে অনুপ্রাণিত বলে মনে করা হয়। এই বইটিকেই লেখক-সাংবাদিক অ্যান্থনী মাসকারেনহাসের জীবনের শ্রেষ্ঠ কাজ বলা হয়।


এপ্রিল মাসে “পূর্ববাংলা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এসেছে এ বিষয়ে সংবাদ সংগ্রহ ও প্রচার করার অ্যাসাইনমেন্ট" নিয়ে পাকিস্তান সরকারের আমন্ত্রণে পাকিস্তানি যেসব সাংবাদিক ও আলোক চিত্রশিল্পী ঢাকায় এসেছিলেন তন্মধ্যে অ্যান্থনী মাসকারেনহাস একজন। তারপর যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের আসল রূপ দেখে তিনি বিবেক থেকে পালাতে পারেননি। ফলস্বরূপ পরিচিত মানুষদের কাছ থেকে বিশ্বাসঘাতক আখ্যা পাওয়ার পরও পালিয়ে গিয়ে লন্ডনের ‘দি সানডে টাইমস' পত্রিকায় ১৩ জুুন প্রকাশ করেন “জেনোসাইড" শিরোনামে তাঁর লেখা এবং দেখা। তাঁর এই সাহসিকতায় বিশ্ববাসী প্রথম বাংলাদেশের করুণ-নারকীয় অবস্থা সম্পর্কে একটি পষ্ট ধারণা লাভ করেন। টনক নড়ে বিশ্ববিবেকের। সবচেয়ে ক্ষমতাধর কয়েকটি রাষ্ট্রের বিরোধিতা সত্ত্বেও জনমত সৃষ্টি হতে থাকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে। এই বইটি, ঐ প্রতিবেদনেরই যুক্তিসঙ্গত অনুসিদ্ধান্ত। লেখকের উদ্দেশ্য ভয়াবহ ঘটনাগুলোর রাজনৈতিক পটভূমির রূপরেখা তুলে ধরা এবং মানবজাতির অন্যতম বিয়োগান্তক ঘটনার প্রধান চরিত্রগুলোর অভিসন্ধির ব্যাখ্যা দেয়া।


বাংলাদেশের স্বাধীনতা কেন অনিবার্য, পাকিস্তানের পতনের কারণ, অর্থনৈতিক বৈষম্য, পাক-সামরিক অভিযান এবং গণহত্যা এসব নিয়ে লেখক চৌদ্দটি অধ্যায়ে নিজের লেখক এবং সাংবাদিক দুটো সত্তাকেই ভেঙে-গড়ে দুর্দান্ত, ���ৃদয়বিদারক বিশ্লেষণ করেছেন। প্রসঙ্গক্রমে এসেছে সময়ব্যাপ্তির আগের ঘটনাবলীর প্রসঙ্গও। প্রতিটি অধ্যায়ই শুরু হয়েছে বিভিন্ন তাৎপর্যপূর্ণ মানুষের জাদুকরী উদ্ধৃতি দিয়ে। যে ক'টি ছবি আছে তা সন্ধান দিবে আরো অসংখ্য গল্পের সুতোর। 


একেতো গবেষণাধর্মী তার উপর রাজনীতি-কূটনীতির বিশ্লেষণ; স্বভাবতই বইটি জটিল এবং চিন্তার খোরাক জোগাবে। লেখক নিজ চোখে যা প্রত্যক্ষ করেছেন তা-ই লিখেছেন। ফলে বর্ণনা হয়ে উঠেছে আরো জীবন্ত। ঐতিহাসিক ঘটনাগুলো নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে বিশ্লেষণ করেছেন। সাংবাদিক অ্যান্থনী মাসকারেনহাসের যুক্তিগুলোর সাথে অনেকের দ্বিমত থাকতেই পারে তবে তার এই অকপট প্রতিবেদনই সারা বিশ্বের ���নক নড়িয়ে দিয়েছিল। বইটি করুণও বটে। সংবেদনশীল মানুষের মন খারাপের কারণ হয়ে থাকবে বহুদিন। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ কতটা দুঃখ এবং যন্ত্রণার ছিল তার রূপ এই বইটিতে স্পষ্ট। 


অনুবাদ এত ভালো যে বইটিকে অনুবাদই মনে হয়নি। অনুবাদটি আরো বেশি প্রাণ পাওয়ার কারণ অনুবাদক রবীন্দ্রনাথ ত্রিবেদী নিজেই একজন সংগঠক মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা। অনুমোদিত অনুবাদ। অনুবাদকের উদ্দেশ্য প্রজন্মের কাছে সহজ সরল বাংলায় স্বাধীনতার ইতিহাস তুলে ধরা। তিনি সফল। প্রচলিত অর্থে সহজ-সাবলীল তরতর করে পড়ে যাওয়ার মত বই নয় এটি। শব্দচয়ন মৌলিক বইয়ের মতই উঁচুমানের। তার উপর নন-ফিকশন। বেশ ধৈর্য নিয়ে পড়তে হবে। স্বাভাবিক গতিতে পড়ে গেলে প্যাঁচ লাগবে মাথায়। জানাকে সমৃদ্ধ করবে ভীষণভাবে। এতকিছু বলার কারণ ঐতিহাসিক এই বইটি পড়ার জন্য পাঠককে সেভাবেই প্রস্তুত হতে হবে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অবশ্যপাঠ্য বই এটি।


❝আমরা সবেমাত্র একটি নতুন অন্ধকারের রাজ্যে প্রবেশ করছি। অন্ধকারময় সুড়ঙ্গ পথের শেষ প্রান্তে যেখানে আলোর রাজ্যের শুরু, সেখানে পৌঁছাতে আমাদের দীর্ঘ সময় লাগবে।❞


লেখক: অ্যান্থনী মাসকারেনহাস

ধরন: মুক্তিযুদ্ধ, বিদেশিদের চোখে মুক্তিযুদ্ধ, ইতিহাস 

অনুবাদক: রবীন্দ্রনাথ ত্রিবেদী

পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১৬৫

প্রকাশক: পপুলার পাবলিশার্স 


তথ্���সূত্র: ইন্টারনেট, মুখবন্ধ, অনুবাদকের মন্তব্য।
Profile Image for রিফাত  আহমেদ.
20 reviews13 followers
Read
March 31, 2020
এটাকে বই না বলে সংবাদপত্রের সংকলন বলা চলে। এখানে অ্যান্থনী আইয়ুব খানের পতনের পরে থেকে ইয়াহিয়া খানের ক্ষমতায় আসা। সেই সাথে ক্ষমতায় আসার পরে উনি বাংলাদেশের মানুষের সাথে যে গু���িবাজি খেলায় নেমেছিলেন তার বিভিন্ন দিক তুলে ধরেছিলেন। তখনকার সময়ে বাংলাদেশের মানুষের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অবস্থার কিছুটা আভাস পাওয়া যায়।


যে কয়েকজন সাংবাদিক যুদ্ধের সময় বাংলাদেশ এসেছিলেন অ্যান্থনী তাদের মধ্যে অন্যতম। বেশকিছু বিষয় নিয়ে বেশ খোলাখুলি আলোচনা করেছিলেন। তার জন্য তার বন্ধুরা পর্যন্ত তাকে তিরস্কার করে। যুদ্ধের সময় পাকিস্তানের আর্মি যে ভুয়া খবর প্রচার করার জন্য যে খেল খেলছিলেন অ্যান্থনী তাতে অংশগ্রহণ করেনি। বইটিতে মুক্তিযুদ্ধের সময়ের এপ্রিল মাসের পর্যন্ত চিত্র পাওয়া যায়। সব মিলিয়ে বইটি বেশ তথ্যবহুল ও ব্যাখ্যা নির্ভর।
Profile Image for Ullash.
4 reviews
January 8, 2022
Wonderfully articulated the political problem and the pakistani colonialism on the then east bengal which eventually got dismembered and led to the creation of BANGLADESH.
The author succinctly held up the 70’s election and following unrest and evil conspiracy of the Pakistani military regime and its game of power which preceded from Ayub Khan's era to the last Yahya Khan. Mostly sauntering in the 70-71 timeline which depicts the tale of game of power of the military regime, deprivation of rights of east bengal, ambitious wicked politicianslike bhutto and his farcical attempts to reach apex power all leading to Bangladesh Liberation war
Profile Image for Abrar Rahman.
2 reviews2 followers
November 26, 2023
So much detailed and picturesque demonstration behind the political situation went on at that pre Independence time period. Author wrote from both side perspective, we all know from the east side point of view. But what was going on, on the west Pakistan people’s mind, we barely know. Why were they condemned the idea behind giving the control of their central government to the east Pakistanis and etc. By the way it was a very good read. Looking forward to read Author's next book- "Legecy of Blood".
November 12, 2020
A fantastic book especially for a Bangladeshi to know about the political turmoil in the western wing
Which isn't vividly described by most of our books
This book made the intentions of sheikh Mujib crystal clear, that he only wanted to ensure the right of his ppl
Overall this book is a must read
August 31, 2024
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লিখিত প্রথম যুক্তিনির্ভর গবেষণাধর্মী বই এটি। লেখক নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে স্বাধীন বাংলাদেশ অভ্যুদয়ের গোটা যাত্রাটিকে চমৎকারভাবে পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করেছেন। রবীন্দ্রনাথ ত্রিবেদীর অনুবাদ মন্দ ছিল না। এছাড়াও বইয়ের শেষে অনুবাদকের পরিশিষ্টগুলো অনেক তথ্য জানতে সাহায্য করবে।

Profile Image for Mustakim Rahman.
1 review1 follower
August 22, 2020
Impartial and unprejudiced, translucent and feisty, unaltered and detail deeds of history which unfold the political turmoil especially astuteness of west wing, the naivety of east wing and the brutality of the military regime from 1947 and beyond that leads to the liberation war of 1971.
Profile Image for Hanif.
121 reviews3 followers
November 29, 2020
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক রচিত প্রথম বই।
যেটি মূল লেখক অ্যান্থনি মাসকারেনহাস ১৪ ভাগে ভাগ করে, পাকিস্তান হতে বাংলাদেশ হওয়ার মূল কারণ সহ, পাকিস্তান পতনের যৌক্তিকতা সমূহ খুব নিপূণ ভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছে।
Profile Image for Shaimon.
15 reviews
May 14, 2021
মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে যারা জানতে আগ্রহী কিন্তু এসম্পর্কে পড়া কম হয়েছে তাদের জন্য এই বইটা পড়ার পরামর্শ রইলো।বইটিতে সহজ ভাষায় ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের কারণগুলো এবং পাকিস্তানি শাসকদের হত্যাকান্ড সম্পর্কে সুন্দরভাব�� বর্ণনা দেওয়া আছে।
30 reviews
March 7, 2022
For someone with no background knowledge on Bangladesh and their liberation war or the East/West Pakistan split, this book does a great job of describing the situation. Extra plus is the author was around physically during much of this time
Profile Image for সৈকত.
33 reviews
December 10, 2021
বইটির মূল ইংরেজী থেকে বাংলা অনুবাদের আকাশ পাতাল তফাত এবং বাংলা অনুবাদে তথ্য জালিয়াতি করা হয়েছে। মূল ইংরেজী বইটি পড়ার অনুরোধ রইল।
1 review
August 31, 2019
বইয়ের নামঃ দ্যা রেইপ অব বাংলাদেশ
লেখকের নামঃ অ্যান্থনী মাসকারেনহাস
অনুবাদকের নামঃরবীন্দ্রনাথ ত্রিবেদী

অ্যান্থনী মাসকারেনহাস ছিলেন করাচীর "দি মর্নিং নিউজ" এর চিফ রিপোর্টার।১৪ ই এপ্রিল ১৯৭১ সালে পূর্ব বঙ্গে তাঁকে পাঠানোর উদ্দেশ্য ছিল ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ থেকে পাকবাহিনী যে নারকীয় গণহত্যা চালিয়েছিল তা বিশ্ববাসীর কাছে ধামাচাপা দেওয়া, তার একটি উক্তির মাধ্যমে এ ব্যাপারটি প্রকাশ পেয়েছে,
"পূর্ব বাংলায় স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে এসেছে এ বিষয়ে সংবাদ প্রচার করা ছিল আমাদের কাজ বা এ্যাসাইনমেন্ট "।
কিন্তু অ্যান্হনী পূর্ববঙ্গে এসে যা দেখলেন তা নাৎসীদের অত্যাচােরর কথা মনে করিয়ে দিয়েছিল এবং তিনি মনে করেছিলে এ অত্যাচার তার চেয়েও ভয়াবহ। তাৎক্ষণিক মত পরিবর্তন করে মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহে লন্ডন পৌঁছান এবং " সানডে টাইমস"এর কাছে বাঙালীদের উপর পাকবাহিনীর বর্বরতার খবর জমা দেন।
১৩ জুন ১৯৭১ "সানডে টাইমস" পাকিস্তানের গণহত্যার সকল ঘটনা বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরে ফলে বিশ্ববাসী জানতে পারে পূর্ববাংলার নিমর্ম পরিস্থিতির কথা।
"সানডে টাইমস" পত্রিকায় যে রিপোর্ট গুলো প্রকাশ পেয়েছে তারই একাংশ/অনুসিদ্ধান্ত তুলে ধরা হয়েছে এই বইটিতে।
বইটিতে বিভিন্ন অধ্যায়ে ভাগ ভাগ করে লিখা হয়েছে পূর্ব বাংলাকে ধর্ষণের পরিকল্পনা থেকে শুরু করে ধর্ষণ শেষে পরাজিত হয়ে পালানোর কাহিনী।
বইটিকে শুধু পূর্ব বাংলার ধর্ষণের কাহিনীতে ই আবদ্ধ করে রাখা হয়নি তাছাড়া আলোচিত হয়েছে পাকিস্তান রাষ্ট্রের গঠনতন্ত্রের ব্যর্থতা, মুসলীম লীগ জনতার দবি আদায়ের জন্য গড়ে উঠলেও পরবর্তীকালে তা সামন্তবাদী ও ভূস্বামীদের স্বৈরাচারী ক্ষমতা দখলের মাধ্যম হয়ে দাঁড়ায়, পাকিস্তানি রাষ্ট্রের স্বৈরাচারী মনোভাব, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, নির্বাচনে প্রহসন এবং পূর্ব পাকিস্তানের সৃষ্টির দাবির পেছনে বৈষম্যমূলক আচরণ (অর্থনৈতিক,সাংস্কৃতিক ও ভাষা ইত্যাদি) গুলো যথাযথ ভাবে তুলে ধরা হয়েছে এবং পাকিস্তান পতনের কারণ ও খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন লেখক। এটিকে ধরা হয় মুক্তিযুদ্ধের প্রথম বই হিসেবে। আর অনুবাদক রবীন্দ্রনাথ ত্রিবেদী খুব সহজ ভাষায় অনুবাদ করে পাঠক সমাজের কাছে কাহিনীর বোধগম্যতায় অসাধারণ অবদান রেখেছেন। 🙂
Displaying 1 - 30 of 32 reviews

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.